শেয়ার মার্কেট বিশ্লেষণে "ইন্ডিকেটর" হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম যা বাজারের ভবিষ্যত গতিবিধি অনুমান করতে সহায়তা করে। এটি মূলত গণিতের সূত্রের মাধ্যমে তৈরি করা হয় এবং পূর্ববর্তী মূল্যে ও লেনদেনের ভলিউমের উপর ভিত্তি করে বর্তমান বাজার পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে। ইন্ডিকেটরগুলি শেয়ার বাজারের বিনিয়োগকারীদের সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে, যখন তারা কোনও শেয়ার কিনবেন বা বিক্রি করবেন।
শেয়ার বাজারের অস্থিরতা অনেক বেশি, তাই বিনিয়োগকারীদের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ যে তারা বাজারের গতিবিধি সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে পারে।
ইন্ডিকেটর ব্যবহার করলে বিনিয়োগকারীরা নিচের সুবিধা পান:
ইন্ডিকেটরগুলি নিজে থেকে সরাসরি বাজারের ভবিষ্যত বলে দিতে পারে না। বরং, এগুলো বাজারের আগের তথ্যকে ভিত্তি করে বর্তমান পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে। একজন দক্ষ বিনিয়োগকারী বিভিন্ন ইন্ডিকেটর একত্রে ব্যবহার করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।
ইন্ডিকেটরগুলো বিভিন্ন শেয়ারের বিশ্লেষণে ব্যবহার করা হয়। আপনি চাইলে আমাদের টেকনিক্যাল চার্ট পেজে গিয়ে বিভিন্ন ইন্ডিকেটরের মাধ্যমে বিশ্লেষণ করতে পারবেন। ইন্ডিকেটরগুলো একসাথে ব্যবহার করলে বাজারের সামগ্রিক অবস্থা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়।
বাংলাদেশের শেয়ার বাজারের একটি ভালো উদাহরণ হচ্ছে, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (DSE)। ডিএসইতে (DSE) শেয়ারের সাম্প্রতিক দাম দেখতে চাইলে আপনি আমাদের প্রাইস পেজ থেকে সহজেই জানতে পারবেন। শেয়ার বাজারের বিভিন্ন ইন্ডিকেটর বাজারের অবস্থা বিশ্লেষণে ব্যবহৃত হয় এবং বিনিয়োগকারীদের বাজারে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করে।
ইন্ডিকেটরের মাধ্যমে আপনি শেয়ার বাজারের বিভিন্ন দিক বিশ্লেষণ করতে পারবেন। ইন্ডিকেটরগুলি যেমন ট্রেন্ড ও ভলিউম সম্পর্কে তথ্য দেয়, তেমনই বাজারের প্রবণতা ও শক্তি সম্পর্কে ধারণা দেয়। বিনিয়োগকারীদের উচিত সঠিকভাবে ইন্ডিকেটর ব্যবহার করে ভবিষ্যৎ প্রবণতা নির্ধারণ করা।
আপনি যদি বাংলাদেশ স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ করতে চান, তবে আমাদের মার্কেট ওভারভিউ পেজ আপনাকে সর্বশেষ বাজারের আপডেট দেবে। এছাড়াও, প্রতিদিনের বাজারের নতুন আপডেট ও খবর পেতে পারেন আমাদের নিউজ পেজ থেকে। শেয়ার বাজারে নতুন হলে, আমাদের লগইন/রেজিস্টার পেজ থেকে রেজিস্টার করুন এবং শুরু করুন বিনিয়োগের নতুন যাত্রা।