পরোক্ষ বিনিয়োগ হলো এমন একটি বিনিয়োগ পদ্ধতি যেখানে একজন বিনিয়োগকারী সরাসরি শেয়ার বা ঋণপত্র কিনে নিজের মালিকানা অর্জন করেন না, বরং তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে অর্থ বিনিয়োগ করেন। এটি একটি আধুনিক বিনিয়োগ কৌশল যা বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে ব্যাপক জনপ্রিয়। এই ব্লগে আমরা পরোক্ষ বিনিয়োগের ধারণা, প্রকারভেদ, সুবিধা, ঝুঁকি এবং এর বর্তমান প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
আপনার বিনিয়োগের সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে আমাদের প্রাইস পেজটি দেখুন, যেখানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (DSE) সর্বশেষ শেয়ারমূল্যের আপডেট পাবেন।
পরোক্ষ বিনিয়োগ বলতে বোঝায় তৃতীয় পক্ষের (যেমন মিউচুয়াল ফান্ড, পেনশন ফান্ড, বা বিনিয়োগ সংস্থা) মাধ্যমে শেয়ারবাজার বা অন্যান্য আর্থিক সম্পদে বিনিয়োগ করা। এক্ষেত্রে বিনিয়োগকারী তার অর্থ সরাসরি বাজারে না ঢেলে, এই ফান্ডগুলোকে তার বিনিয়োগ পরিচালনার দায়িত্ব দেন।
পরোক্ষ বিনিয়োগের বিভিন্ন প্রকারভেদ রয়েছে। নিচে কয়েকটি উল্লেখ করা হলো:
এই সব ধরণের বিনিয়োগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের মার্কেট ওভারভিউ পেজ ভিজিট করুন।
শেয়ারবাজারের নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের শেয়ার মার্কেট নিউজ পেজ থেকে জেনে নিন।
আপনার বিনিয়োগের সম্ভাব্য ঝুঁকি কমানোর জন্য আমাদের টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস চার্ট পেজ দেখুন।
বাংলাদেশের শেয়ারবাজার এবং আর্থিক বাজারে পরোক্ষ বিনিয়োগ ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (DSE) মিউচুয়াল ফান্ড এবং ইটিএফ (ETF) এখন বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি বড় সম্ভাবনার উৎস। বিশেষ করে, যারা সরাসরি শেয়ারবাজারের ঝুঁকি নিতে চান না, তাদের জন্য এটি একটি চমৎকার বিকল্প।
আপনি যদি বিনিয়োগ শুরু করতে চান, তাহলে এখানে লগইন বা রেজিস্ট্রেশন করুন এবং একটি স্মার্ট বিনিয়োগের যাত্রা শুরু করুন।
পরোক্ষ বিনিয়োগ হলো শেয়ারবাজারে অংশগ্রহণের সহজ এবং নিরাপদ উপায়। এটি বিনিয়োগকারীদের জন্য সময় সাশ্রয়ী, ঝুঁকি-নিয়ন্ত্রিত এবং সুবিধাজনক একটি মাধ্যম। আপনি যদি বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের সর্বশেষ তথ্য এবং বিশ্লেষণ জানতে চান, তাহলে আমাদের প্রাইস পেজ এবং মার্কেট ওভারভিউ পেজ পরিদর্শন করুন।
শেয়ারবাজারে সফল হতে এবং বিনিয়োগের সেরা উপায়গুলি শিখতে, আমাদের প্ল্যাটফর্মে রেজিস্টার করুন।